তমলুক : দিল্লিতে বেড়াতে গিয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার তমলুকের পরিবার। মৃত্যু হয়েছে একই পরিবারের চারজন-সহ মোট ৫ জনের। বৃহস্পতিবার সকালে এই খবর তমলুকে শোকের ছায়া এলাকায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তমলুকের নন্দকুমার থানার ব্যবত্তাহাট এলাকার বাসিন্দা শ্রীকান্ত মাইতি। জেলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের ড্রাফট ম্যান বিভাগের কর্মী ছিলেন। স্বপরিবারেই তমলুকের জেলাশাসকের দপ্তরের পিছনের সরকারি আবাসনেই থাকতেন।
বছর খানেক আগে শ্রীকান্তবাবুর মেয়ের বিয়ে হয় কলকাতার যাদবপুর এলাকার বাসিন্দা অভিজিতের সঙ্গে। অভিজিৎ পেশায় দিল্লির একটি বেসরকারি সংস্থার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। মেয়ে জামাইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে দোলের ছুটি কাটাতে স্ত্রী কবিতাদেবীকে নিয়ে দিল্লি বেড়াতে গিয়েছিলেন শ্রীকান্তবাবু। দিল্লিতে পৌঁছে মেয়ের ফ্ল্যাটে গিয়ে ওঠেন তাঁরা।সেখান থেকে তাজমহল, লক্ষ্মৌ-সহ নানান দর্শনীয় স্থান পরিদর্শণে বের হন একটি গাড়িতে। বৃহস্পতিবারই তাদের তমলুকে ফেরার কথা ছিল। এমন অবস্থায় বুধবার উত্তরপ্রদেশের ছারিয়া এটোয়া এলাকায় ব্যস্ততম জাতীয় সড়কে উল্টো দিক থেকে আসা একটি লরির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় তাঁদের গাড়ির। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় গাড়ি চালক-সহ পাঁচজনের। স্বভাবতই বেড়াতে গিয়ে মাইতি পরিবারের এই দুর্ঘটনার খবর তমলুকে পৌঁছতেই কান্নায় ভেঙে পড়েছেন প্রতিবেশীরা। এবিষয়ে তমলুকের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অতীশ বিশ্বাস বলেন, “লক্ষ্ণৌ পুলিশ সূত্রে দুর্ঘটনায় তমলুকের চার পর্যটকের মৃত্যুর খবর আমরা জানতে পেরেছি। সেই সঙ্গে মৃতদেহগুলিকে দিল্লি থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য সমস্ত রকমের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।”
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তমলুকের নন্দকুমার থানার ব্যবত্তাহাট এলাকার বাসিন্দা শ্রীকান্ত মাইতি। জেলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের ড্রাফট ম্যান বিভাগের কর্মী ছিলেন। স্বপরিবারেই তমলুকের জেলাশাসকের দপ্তরের পিছনের সরকারি আবাসনেই থাকতেন।
বছর খানেক আগে শ্রীকান্তবাবুর মেয়ের বিয়ে হয় কলকাতার যাদবপুর এলাকার বাসিন্দা অভিজিতের সঙ্গে। অভিজিৎ পেশায় দিল্লির একটি বেসরকারি সংস্থার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। মেয়ে জামাইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে দোলের ছুটি কাটাতে স্ত্রী কবিতাদেবীকে নিয়ে দিল্লি বেড়াতে গিয়েছিলেন শ্রীকান্তবাবু। দিল্লিতে পৌঁছে মেয়ের ফ্ল্যাটে গিয়ে ওঠেন তাঁরা।সেখান থেকে তাজমহল, লক্ষ্মৌ-সহ নানান দর্শনীয় স্থান পরিদর্শণে বের হন একটি গাড়িতে। বৃহস্পতিবারই তাদের তমলুকে ফেরার কথা ছিল। এমন অবস্থায় বুধবার উত্তরপ্রদেশের ছারিয়া এটোয়া এলাকায় ব্যস্ততম জাতীয় সড়কে উল্টো দিক থেকে আসা একটি লরির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় তাঁদের গাড়ির। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় গাড়ি চালক-সহ পাঁচজনের। স্বভাবতই বেড়াতে গিয়ে মাইতি পরিবারের এই দুর্ঘটনার খবর তমলুকে পৌঁছতেই কান্নায় ভেঙে পড়েছেন প্রতিবেশীরা। এবিষয়ে তমলুকের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অতীশ বিশ্বাস বলেন, “লক্ষ্ণৌ পুলিশ সূত্রে দুর্ঘটনায় তমলুকের চার পর্যটকের মৃত্যুর খবর আমরা জানতে পেরেছি। সেই সঙ্গে মৃতদেহগুলিকে দিল্লি থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য সমস্ত রকমের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।”