অবশেষে ঘটনার ১২ দিন পর জবাব দিল ভারতীয় সেনা। পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গি-নিধনের কাজ সেরে এলেন বায়ু সেনার অফিসাররা। মোদী জমানায় সফল হল আরও একটি সার্জিক্যাল স্ট্রাইক।
বায়ুসেনা সূত্রে খবর, ১০০০ কিলোগ্রাম বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয় এই সার্জক্যাল স্ট্রাইকে। পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের খাইবার-পাখতুনওয়া এলাকায় এই হামলা চালানো হয় বলে সূত্রের খবর।
পাকিস্তানের সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, হামলা চালানো হয়েছে পাকিস্তানের বালাকোটে। পাক বায়ুসেনাও প্রতিরোধ করেছে। তবে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে তাদের দাবি। বায়ুসেনার একটি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর জঙ্গি ঘাঁটিগুলি পাকিস্তানের তরফে পুলওয়ামার হামলার পর সরিয়ে নেওয়া হয়। ফলে বেশ খানিকটা ভিতরে ঢুকে হামলা চালানো হয় ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে। জানা গিয়েছে, বালাকোট খাইবার-পাখতুনওয়ার একটি শহর। যা নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার ভিতরে। সেখানেই জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান জঙ্গি ক্যাম্প অবস্থিত। ফলে সেখানে গিয়েই এই হামলা পুলওয়ামা হামলার যোগ্য জবাব বলে মনে করা হচ্ছে।
পাকিস্তানের সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, হামলা চালানো হয়েছে পাকিস্তানের বালাকোটে। পাক বায়ুসেনাও প্রতিরোধ করেছে। তবে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে তাদের দাবি। বায়ুসেনার একটি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর জঙ্গি ঘাঁটিগুলি পাকিস্তানের তরফে পুলওয়ামার হামলার পর সরিয়ে নেওয়া হয়। ফলে বেশ খানিকটা ভিতরে ঢুকে হামলা চালানো হয় ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে। জানা গিয়েছে, বালাকোট খাইবার-পাখতুনওয়ার একটি শহর। যা নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার ভিতরে। সেখানেই জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান জঙ্গি ক্যাম্প অবস্থিত। ফলে সেখানে গিয়েই এই হামলা পুলওয়ামা হামলার যোগ্য জবাব বলে মনে করা হচ্ছে।
বিস্তারিত আসছে–